রওশন জাহান মিতু : গণপূর্ত অধিদপ্তরে স্বচ্ছতার নতুন যুগের সূচনা, প্রধান প্রকৌশলী খালেকুজ্জামান চৌধুরীর নেতৃত্বে গতি ফিরবে উন্নয়নযাত্রায় স্বস্তি ফিরছে জনমনে। দীর্ঘদিন যাবত অনিয়ম ও দুর্নীতিতে আলোচনায় থাকা গণপূর্ত অধিদপ্তরে শুরু হবে স্বচ্ছতা ও শৃঙ্খলার নতুন অধ্যায়। সম্প্রতি অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী খালেকুজ্জামান চৌধুরী প্রধান প্রকৌশলী হওয়ার পর জনমনে স্বস্তি ফিরে এসেছে। প্রতিষ্ঠানটির ভেতরে প্রশাসনিক শুদ্ধি অভিযান ও অভ্যন্তরীণ সংস্কার কার্যক্রমে গতি বাড়বে। এই রূপান্তরের পেছনে নেতৃত্ব দিবেন সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী খালেকুজ্জামান চৌধুরী।সূত্র বলছে, গণপূর্ত অধিদপ্তরের দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকেই খালেকুজ্জামান চৌধুরী প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা ফিরিয়ে আনতে একাধিক সুদূরপ্রসারী পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন । প্রকল্প বাস্তবায়নে সময় ও ব্যয় নিয়ন্ত্রণ, টেন্ডার প্রক্রিয়ায় আধুনিক মনিটরিং ব্যবস্থা, এবং কর্মকর্তাদের কর্মদক্ষতা মূল্যায়ন—সব ক্ষেত্রেই তিনি সুনির্দিষ্ট নীতি অনুসরণ করবেন।
তিনি বিশ্বাস করেন, সরকারি উন্নয়ন কাজের প্রতিটি টাকাই জনগণের সম্পদ, তাই এর অপচয় বা অনিয়মের কোনো সুযোগ নেই। তাঁর উদ্যোগে অধিদপ্তরের বিভিন্ন প্রকল্পে ই-টেন্ডারিং ব্যবস্থার প্রয়োগ আরও কঠোর করা হবে এবং ফিল্ড পর্যায়ের তদারকি বাড়ানো হবে ।
প্রকৌশলী মহলে খালেকুজ্জামান চৌধুরী পরিচিত একজন নীতিবান, কর্মঠ ও দূরদর্শী, প্রজ্ঞাবান , স্বাবলম্বী, দূরদর্শী, নিষ্ঠাবান কর্মকর্তা হিসেবে স্বাক্ষর রাখবেন। দীর্ঘ প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে তিনি শুধু শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনবেন না, বরং অধিদপ্তরকে একটি আধুনিক, জনমুখী ও ফলপ্রসূ প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করবেন ।
অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, “তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই অফিসের পরিবেশ পরিবর্তন আসবে এবং প্রকল্পে স্বচ্ছতা বাড়বে, সিদ্ধান্ত গ্রহণে সঠিক সিদ্ধান্ত আসবে।”
জনগণের অর্থে পরিচালিত উন্নয়ন প্রকল্পে সঠিক পরিকল্পনা ও দক্ষ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়েই দেশের অগ্রগতি ত্বরান্বিত হবে—এমন বিশ্বাসে খালেকুজ্জামান চৌধুরী এখন গণপূর্ত অধিদপ্তরের নেতৃত্বে এক নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবেন। গণপূর্ত তৈরি হবে নতুন দিগন্তের সূচনা। দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন পূরণের একমাত্র কাণ্ডারি প্রধান প্রকৌশলী খালেকুজ্জামান।
